অনলাইন গেম খেলা আসলেই ভালো?
© Mehrab360
বর্তমান সময়ে দেখি অনলাইনে গেমস খেলার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। শিশু - কিশোরাই সবচেয়ে বেশি আসক্তি হয়ে পড়ছে। এতে করে তাদের ভবিষ্যৎ ক্ষতির মুখে পড়ছে। এই আসক্তি হতে দূরে রাখতে অবশ্যই তার পরিবারকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত পরিবার থেকে শিক্ষা দিতে হবে অনলাইন গেম খেলার ক্ষতির দিক। শাসন করার মধ্য দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা যায় না। তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দিয়েই এই সমস্যার সমাধান করা যায় এবং উপদেশ দিয়ে বুঝানো।
© Mehrab360
বর্তমান সময়ে দেখি অনলাইনে গেমস খেলার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। শিশু - কিশোরাই সবচেয়ে বেশি আসক্তি হয়ে পড়ছে। এতে করে তাদের ভবিষ্যৎ ক্ষতির মুখে পড়ছে। এই আসক্তি হতে দূরে রাখতে অবশ্যই তার পরিবারকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত পরিবার থেকে শিক্ষা দিতে হবে অনলাইন গেম খেলার ক্ষতির দিক। শাসন করার মধ্য দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করা যায় না। তাদের উপযুক্ত শিক্ষা দিয়েই এই সমস্যার সমাধান করা যায় এবং উপদেশ দিয়ে বুঝানো।
অনলাইন গেম খেলার ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
১. গেম শিশুর মানসিক বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।
২. ধারাবাহিকভাবে মোবাইলের দিকে তাকিয়ে থাকলে চোখের ক্ষতি হচ্ছে।
৩. শারীরিক ভাবে অমনোযোগী হচ্ছে।
৪ . পড়াশোনায় মন বসছেনা।
৫. কোনো কিছু মনে রাখতে পারছেনা।
৬. প্রকৃতি থেকে দূরে থাকায় শরীর খারাপ হচ্ছে।
৭. সমাজের মানুষের সাথে খাপ খাইয়ে উঠতে পারছে না।
৮. নিজেকে সবসময় একাকিত্ব করতে ইচ্ছা করছে।
৯. আসক্তি হয়ে যাওয়ায় মস্তিষ্কের চরম ক্ষতি হচ্ছে।
১০. নানা রকম রোগ ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে।
সমস্যা দূরীকরণের জন্য সকলে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। এই কার্যক্রম তৈরি করা এখন চ্যালেঞ্জ। নিজের সন্তানকে এই সমস্যা থেকে দূরে রাখতে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সন্তানের খেয়াল রাখতে হবে।
{fullWidth}
ক্যাটাগরি
বিজ্ঞান